After they were attacked and beaten by a mob, two teenage bloggers were arrested for allegedly posting “derogatory comments against Islam and Prophet Mohammad” on their Facebook accounts, according to Bangladesh's English daily Dhaka Tribune.
Fellow bloggers allege that an Islamist student organization distributed false propaganda material which rallied the mob against the two bloggers and led to their arrest. The mainstream media has largely refrained from reporting this story.
Bloggers say [bn] Kazi Mahbubur Rahman Raihan (Rahi) and Ullash Das, both secondary school students at Chittagong College, went to their school on March 30 to collect admission cards for upcoming Higher Secondary Certificate (college-qualifying) exams. They were then attacked by a mob of activists from the Islami Chhatra Shibir, a student organization aligned with the country's largest Islamist party. They were dragged on to the street where they were beaten.
Police intervened to rescue them, but later arrested the two teenage bloggers. They were sent to jail the following day, without bail, under Article 57 of the Information and Communications Technology Act, which criminalizes “publishing fake, obscene or defaming information in electronic form.”
Their defense lawyer Abu Bakar Siddique Azim says that Raihan writes on the Bangla blogging platform Istishon Blog under the pseudonym ‘Ghurnayoman Electron’ (Rotating Electron). Das uses only Facebook as a writing platform. He also said: “As far as we have seen, neither of them wrote any kind of public writing that goes against anyone’s religious belief.”
The controversial Article 57 and other amendments to ICT Act were made by presidential decree in September 2013, despite broad criticism from legal and human rights experts. The law also allows police to arrest a suspect without any means of judicial approval and to detain that person, without bail, for an indefinite period of time.
The event has sparked much controversy among bloggers in the country. Blogger Midnight Train writes about the circumstances that led to their arrest on the Istishon blog:
রাহীর ব্লগ এবং ফেসবুক ঘেঁটে আমি এমন কোন লেখা দেখলাম না যেটা ধর্মের বিরুদ্ধে কটূক্তি বলে মনে হতে পারে। বরং ইন্টারেস্টিংলি তার লেখার মূল বিষয় ছিল জামাত-শিবির। [..]
গতকাল সকালে রাহী তার বন্ধুদের সাথে কলেজে যায় এইচএসসি পরীক্ষার এডমিট কার্ড আনার জন্য। সেখানে আগে থেকেই ওৎ পেতে থাকা শিবিরের ক্যাডার বাহিনী তাকে এবং তার বন্ধু উচ্ছ্বাসকে ধরে পার্শ্ববর্তী পাহাড়ের উপর নিয়ে অমানবিকভাবে পিটায়। পিটানোর এক পর্যায়ে পুলিশ এসে তাদের উদ্ধার করে থানায় নিয়ে যায়। থানায় আগে থেকেই তার নামে প্রায় ৩০ পৃষ্ঠার মতো নথিপত্র জমা দেওয়া ছিল, যেখানে মূলত রাহীর জামাত-শিবিরের পেইজ বাঁশেরকেল্লায় করা কমেন্ট এবং অনলাইনে জঙ্গি হিসেবে পরিচিত ফারাবীর বিভিন্ন লেখায় করা কমেন্টের স্ক্রিন শটের প্রিন্ট কপি ছিল। এরপর ৫৭ ধারায় তার নামে মামলা করা হয়েছে।
উচ্ছ্বাস সম্পর্কে খবর নিয়ে জানা গেছে সে শুধুমাত্র জামাত-শিবির নিয়েই লেখালেখি করত। ধর্ম নিয়ে সে কখনই কিছু লিখেনি এবং পুলিশও তার বিরুদ্ধে ৫৭ ধারায় মামলা দেওয়ার মতো কিছু খুঁজে পায়নি। অথচ তাকেও ৫৭ ধারায় মামলা দিয়ে চালান দেওয়া হয়েছে।
I have analyzed the writings on Rahi's blog and Facebook and didn't find anything that may be deemed as derogatory to Islam. But interestingly he wrote against Bangladesh Jamaat-e-Islami [the largest Islamist political party in the country] and its student wing Islami Chhatra Shibir regularly.
Yesterday morning Rahi went to college to collect the admission card for the upcoming HSC examination. At one point he and his friend Ullas were attacked by armed activists of Islami Chhatra Shibir and were beaten mercilessly by them. The police intervened to rescue them and took them to the police station for questioning. There was already a written complaint of about thirty pages against them lodged to the police station. The main accusations included screenshots of comments by Rahi on the Jamaat-shibir Facebook page Basherkella and comments on the Facebook page of Farabi, an accused Islamic extremist activist online. They were later booked under the article 57 of the ICT Act.
The other boy (Ullas) also wrote extensively against Jamaat-Shibir. He did not write anything against religion and the police did not find anything against him. But he was also booked under the 57 article.
On the Istishon blog, Sumit Chowdhury writes that the attackers used propaganda leaflets against the bloggers:
প্রায় ৫ থেকে ৬ পাতার একটি প্রচারপত্র তারা বানায়। যেখানে প্রথম মন্তব্যটি যেকোন মানুষকে ভড়কে দিতে যথেষ্টই নয় বরং তার চাইতেও বেশি। [..]
প্রথমে টেক মসজিদের ভেতরে নিয়ে মারধোর করতে করতে তাদের মূল রাস্তায় নামিয়ে আনলে, সেখানে পূর্ব-পরিকল্পনা মাফিক অপেক্ষারত আরো কিছু বেজন্মা জারজের বাচ্চারাও তাতে অংশ নেয়। এদিকে আগে থেকেই ছেপে রাখা প্রচারপত্রগুলো জনসাধারণের মাঝে বিলি করতে থাকে বেজন্মারা। স্বভাবতই “ধর্মানুভুতি”(!)তে চরম আঘাত পায় কড়া মাপের আস্তিকীয়রা।
They prepared and distributed a leaflet of 5-6 pages. The first comment highlighted in that leaflet was enough to shock any person, maybe more than that. [..]
They were first taken to Tek Mosque and were beaten mercilessly and later they were dragged to the street. Some others joined the mob in the street. They started distributing the pre-printed leaflet to the crowd. So obviously the people's “religious sentiments” were hurt.
The blogger also writes :
এই ব্যাপারটি এখনো কেনো মিডিয়াকে জানানো হয়নি এমন প্রশ্নে ঐ থানার একজন কর্মকর্তা বলেন সাম্প্রদায়িকতা উস্কে যেতে পারে এমন ধারণায় তারা ব্যাপারটি প্রকাশ্যে আনতে চায়নি।
I asked the police why this news was not reported in the mainstream media and an officer from the police station commented that the police was cautious so that religious riot don't erupt over this issue.
According to Chowdhury, the victims are not getting any help:
পুলিশের কাছে তদবির করা মাত্রই পুলিশ ঐ প্রচারপত্রটি দেখিয়ে দিচ্ছেন! ফলে ব্যাপক অসহায় হয়ে পড়েছে রাহি এবং উল্লাস। সবচেয়ে আশ্চর্যান্বিত হয়েছি উল্লাসের পরিবার থেকে নিয়োগকৃত উকিলের ব্যবহারে! ঐ উকিল স্পষ্টই জানিয়ে দিয়েছে সে আর এই মামলা নিয়ে লড়বে না। কেননা তারা তার ধর্মের বিরুদ্ধে কথা বলেছে। সে তার ধর্মের উর্দ্ধে গিয়ে কিছু করবে না।
The police is showing the pamphlet whenever anyone tries to talk in the arrested bloggers’ favor. So Rahi and his friend are helpless. I was pretty surprised by the advocate appointed by Ullas's family. He declared that he will not work on this case anymore because they have attacked his religion. He will not go beyond his religion.
The truth seeker Sabyasachi, a commenter on that post, asked:
তার বয়স আঠারো হয়নি তবে কেন তাদের জেলে পাঠানো হল? আর এখন সত্যি সত্যি মনে হচ্ছে ৫৭ ধারাটা আমাদের জন্য বুমেরাং হয়ে দাঁড়িয়েছে।
Their age has not crossed 18 so why have they been sent to prison? Now we are feeling that the article 57 has become a hunting weapon against us.
M R Khan commented:
আমি মনে করি জেল হেফাজতে পাঠানোর চেয়ে শিশু/কিশোর সংশোধনাগারে পাঠানোই মনে হয় ঠিক হতো।এটা মনে হচ্ছে শত্রুতা বশত করা হয়েছে। ধর্ম নিয়ে বেশি বাড়াবাড়ি মনে হয় এদেশ থেকে মুছবে না।
I think instead of sending them to prison they should have been sent to juvenile correction centers. This appears to be a case of enmity between known persons. It seems excess of religion is a perennial problem in this country.
Blogger Shehab at Sachalayatan blog has uploaded copies of the police complaint and the application to the court detailing the incident as seen by police. The complaints include several details alleging that both bloggers have posted blasphemous content online.
5 comments
By using Magento Facebook Wall Module you can display your facebook waal feed on your website…https://store.webkul.com/Magento-Extentions/Facebook-Wall.html
“they should have been sent to juvenile correction centers”
they should have been set free, and anyone who attacks someone else for percieved blasphemy or other remarks should have been penalized.