This is the second of the two part series on the debate in Bangla blogosphere over the protests against the proposed international airport at Arial Beel, a low-lying vast wetland in the middle of Bangladesh. Read the first one here.
In August 2010, the government of Bangladesh endorsed an ambitious infrastructure project, namely the construction of a new, modern, world-class International airport. In the first part we highlighted netizens’ arguments on the need to protect the Arial Beel – the proposed site of the airport, which is a critical ecosystem that sustains Biodiversity & livelihoods.
In this post we examine other arguments – both for and against the proposed project.
Debating the need for a new airport
A section of bloggers OPPOSING the takeover of the Arial Beel for the proposed airport project were found to be questioning the very need for a new airport. According to them, the current airports themselves were not being used to their full potential so why plan another one in the first place? Some of them suggested that instead, the current airports could be upgraded with better infrastructure and facilities so that they could handle the additional projected load and traffic.
Blogger Sochol Zahid writes on his blog[bn]:
আপাতদৃষ্টিতে এই প্রকল্পকে বাংলাদেশের বর্তমান প্রেক্ষাপটে একটি উচ্চাভিলাসী প্রকল্প বলেই আমি অভিমত প্রদান করব। যেখানে ঢাকার শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরকেই বৈশ্বিক প্রেক্ষাপটে আরো বেশি উন্নীতকরণ করা উচিৎ বা বাংলাদেশ বিমানকে একটি শক্তিশালী বেসামরিক বিমান সংস্থায় পরিনত করা অধিক জরুরী সেখানে নতুন একটি আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর বেসামরিক বিমান খাতে বাংলাদেশকে কোন সমৃদ্ধি বয়ে আনবে তা যথেষ্ট আলোচনার দাবী রাখে।
Blogger Dinmojur at Somewherein, echoes his sentiments. According to Dinmojur[bn]:
বাস্তবতা হলো শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমান বন্দরের ক্ষমতাই অবব্যবহৃত রয়ে গিয়েছে। তাছাড়া ঢাকার শাহজালাল বিমানবন্দর ছাড়াও আরো ২ টি আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর রয়েছে : শাহ আমানত আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর, চট্টগ্রাম ও ওসমানি আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর, সিলেট। অভ্যন্তরীণ রুটে চলাচলের জন্য সৈয়দপুর, রাজশাহী, যশোর, বরিশাল এবং কক্সবাজারে মোট ৫টি বিমানবন্দর রয়েছে। এই বিমানবন্দরগুলোকে আপগ্রেড না করে এবং শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরের পুরো ক্ষমতা ব্যবহার না করে ৫০ হাজার কোটি টাকা খরচ করে সম্পূর্ণ নতুন একটি বিমানবন্দর তৈরী করতে যাওয়ার যুক্তি হাস্যকর।
Various Arial Beel related protest groups on Facebook have been discussing the same issue. One such group ‘Save the Arial Beel’ writes:
Do we really need another International airport while three of our existing international airport are still underutilized?…People are very much confused whether another international airport is absolutely necessary or not at this moment while only 25% of the Shahjalal Int'l Airport is learned to be used. The government should clear this confusion with strong justification of a new airport.
On the other hand, those SUPPORTING the project felt that the agricultural and piscicultural yields were being exaggerated by the protesters. Furthermore, the project's supporters echoed the Urban Development Minister that while those who had legal land rights were open to the project, it was essentially the illegal encroachers and squatters on the Beel lands who feared loss of livelihoods as they were not legally entitled to get compensation. The supporters felt that the Beel was anyway getting filled and encroached upon in an unplanned manner so why not take it over for the proposed project?
The aspirations of those in favor of the airport project at the given location have been summed up neatly by blogger Sayem Dohar at Sonar Bangladesh Blog. Sayem is of the opinion that [bn]
যারা এর বিরোধিতা করছেন, তারা উন্নয়নকে ভয় পান…বিমানবন্দর হলে ঢাকার দোহার, নবাবগঞ্জ ও মুন্সীগঞ্জের শ্রীনগরে উন্নয়নের জোয়ার বয়ে যাবে। এ বিমানবন্দর নির্মাণে আন্তর্জাতিক উন্নয়ন নীতিমালা অনুযায়ী পদ্মা সেতু নির্মাণে ক্ষতিগ্রস্তদের সমান ক্ষতিপূরণ দেওয়া হবে, যা হবে ক্ষতির কয়েক গুণ বেশি।
সরকারের স্পষ্ট নীতি হচ্ছে, কারো বসতভিটা কিংবা বাড়ি অধিগ্রহণ করে কোনো স্থাপনা নয়। ক্ষতিপূরণ ছাড়া কারও জমি অধিগ্রহণ করা হবে না। দোহার, নবাবগঞ্জ ও শ্রীনগরের ২৫ হাজার একর জমির মধ্যে বঙ্গবন্ধু আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর ও বঙ্গবন্ধু সিটি গড়ে তোলা হবে। কী না থাকবে সেখানে! এর মধ্যে ১০ হাজার একর জমির ওপর নির্মিত হবে বিমানবন্দর। বাকি জায়গায় আইটি ভিলেজ, শিল্পনগরী গড়ে তোলা হবে। আকাশপথে যোগাযোগ বিস্তৃত হবে। উন্নয়ন কর্মকাণ্ডের জন্য হাজার হাজার কোটি টাকা খরচ হবে। বিপুলসংখ্যক মানুষ এতে কাজের সুযোগ পাবে। বেকার যুবক, খেটে খাওয়া মানুষের জন্য কাজের দুয়ার উন্মোচিত হবে।
বিমানবন্দর ও শহর ঘিরে আধুনিক জীবন-প্রণালীর সবকিছুই তৈরি হবে এ জায়গায়। পরিকল্পনা বাস্তবায়ন হলে অবিশ্বাস্য উন্নয়ন কর্মকাণ্ডে বিমুগ্ধ হয়ে যাবে এলাকার মানুষ। এ অঞ্চলের সঙ্গে সড়ক যোগাযোগ যেমন বাড়বে, তেমনি রেল যোগাযোগেরও ব্যাপক উন্নতি হবে। রাজধানীর ওপর থেকে যানজট আর আবাসনের চাপ কমে যাবে ব্যাপক মাত্রায়। উন্নয়ন কর্মকান্ডে যে পরিমাণ মাটি ভরাট করার প্রয়োজন হবে, তাতেও কয়েক হাজার কোটি টাকা খরচ হবে। এখানেও কাজ পাবে হাজার হাজার মানুষ। বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠা করা হবে, আন্তর্জাতিক মানের হাসপাতাল প্রতিষ্ঠা হবে। আধুনিক প্রযুক্তির সব ধরনের সুযোগ-সুবিধা নিশ্চিত করা হবে। ইপিজেড, ট্রেড সেন্টার, পর্যটন স্পটের উন্নয়ন ও অন্যান্য শিল্পের বিকাশ সাধিত হবে।
Those who are opposing it, they are afraid of development. If the airport project gets started then there will be a strong tide of development and upliftment in the areas of Dohar, Nababganj and Srinagar in Munshiganj. According to the International Development regulations, the people losing their land because of the project will be compensated at a rate much higher than their losses.
The government's clear principles are that no people shall be displaced or their land taken over without adequate compensation. In this region the Bangabandhu International airport and satellite city will come up. Imagine, what will it not have? Out of this the airport will be on 10,000acres of land. On the rest, there will be an IT hub, industrial township, etc. Air travel will be easier. For these developmental works billions of Takas will be spent. A huge number of people will get employment. The gates of opportunities will open up for the hardworking, unemployed youth.
Everything that is needed for a modern lifestyle will be available in the region. Once the project is realised, the local people will be amazed at the positive changes and leaps in development of the area. There will be better connectivity – better roads, better railway connections. The population and traffic pressures on the capital city of Dhaka will reduce substantially. Billions of Taka will also be spent on the landfill of the Arial Beel, Here too thousands of people will get employment. Universities will set up, hospitals of International standards will open here. All conveniences of modern technology and way of life will automatically follow. Other industries such as trade and tourism etc., will also blssom here.
However, on 4th February 2011, the Prime minister announced that the government would heed the people's demands to relocate the project and thus there would be no airport on the Arial Beel. Speaking at a press conference, Sheikh Hasina said that ‘her government decided not to construct the proposed aviation facility at suburban Arial Beel of Munshiganj against the backdrop of opposition's demand and spilt of opinions among the residents in the area’.
So the Arial Beel gets a fresh lease of life. As of now.
2 comments