Bangladeshis were shocked by widely published photographs of the dead body of a 15 year old Bangladeshi girl hanging on the India-Bangladesh border Fence. According to news reports the girl named Felani was shot dead by the Indian Border Security Force (BSF) at Anantapur while she was illegally crossing the border with her father on the way back to Bangladesh.
Mahmud Faisal elaborates how the girl was caught in this tragic fate:
বাবা কাঁটাতার পেরিয়ে চলে এলেন, ফেলানীর কাপড় আঁটকে গেলে সে ভয়ে চিৎকার করে ওঠে– সাথে সাথে গর্জে ওঠে বিএসএফ-এর বন্দুক। একটা গুলি ফেলানীর পিছন থেকে ঢুকে সামনে দিয়ে বেরিয়ে যায়। তবু সে বেঁচে ছিলো। বি,এস,এফ চাইলেই তো ঐ ৪ ঘন্টা’র মাঝে কিশোরীটিকে আরো কয়েকবার গুলি করে হত্যা নিশ্চিত করতে পারতো। তা না করে তারা ৪ ঘন্টা অপেক্ষার পর যখন মেয়েটি’র গোঙ্গানী বন্ধ ও দেহ নিথর হয়েছে বলে নিশ্চিত হয় তখন এসে লাশ নিয়ে যায়। কাঁটাতারে গুলিবিদ্ধ অবস্থায় ঝুলে থেকে ফেলানী “পানি পানি” বলে চিৎকার করছিলো। সাড়া দেয়ার কেউ ছিলো না। তিরিশ ঘন্টা পর তার লাশ এলো যেভাবে মরা গরুকে ঝুলিয়ে আনা হয়।
In a recently published 81-page report titled, “‘Trigger Happy': Excessive Use of Force by Indian Troops at the Bangladesh Border,” Human Rights Watch found numerous cases of indiscriminate use of force, arbitrary detention, torture, and killings by the Indian Border Security Force, without adequate investigation or punishment.
“The border force seems to be out of control, with orders to shoot any suspect,” said Meenakshi Ganguly, South Asia director at Human Rights Watch. “The border operations ignore the most basic rule of law, the presumption of innocence.”
Bangladeshi human rights organization Odhikar says in a report that BSF kills one Bangladeshi in every four days. It also says that BSF killed 74 innocent Bangladeshi citizens in 2010, injured seventy-two and kidnapped 43. In the past decade more than 1000 Bangladeshis were killed in the border regions by BSF.
Alfaz Anam says:
শনিবারের নয়াদিগন্তের ছবিতে দেখা যাচ্ছে লাল পায়জামা পড়া ফেলানির ছোট্র শরীরটা ঝুলছে বাংলাদেশ-ভারত সীমান্তে কাটাতারের বেড়ায়। যেনো একখন্ড বাংলাদেশ ঝুলে আছে। কেন ফেলানিকে হত্যা করা হলো? [..]
বাংলাদেশ নামক এই রাষ্ট্রের নাগরিকদের প্রতি অপরিসীম ঘৃনার মনস্তত্ব থেকে গুলির নিশানা হচ্ছে বাংলাদেশের নাগরিকরা। ফেলানিকে সহজেই বিএসএফ ধরে ফেলতে পারতো। নিতে পারতো আইনগত ব্যবস্থা। কিন্তু তা তারা করেনি। কারণ ফেলানি বাংলাদেশের নাগরিক। হত্যায় ওর উপযুক্ত শাস্তি।
Bangladeshi citizens are being subjected to this inhuman atrocity out of extreme hatred towards them. BSF could easily arrest Felani and take necessary legal measures. But they did not as she is a Bangladeshi. Death is her ultimate punishment.
এভাবে প্রতিনিয়ত মারা যাচ্ছে পারুল আর ফেলানিরা। কিন্তু খুব কম সময়ই এরা খবর হন। পারুল আর ফেলানিদের জীবনের কোনো নিরাপত্তা নেই। নতুন বছরের প্রথম সপ্তাহেই হত্যা করা হয়েছে ৬ জন বাংলাদেশীকে। [..] ভারতের সাথে শত্রুরাষ্ট্র পাকিস্তানের সীমান্ত আছে। কাশ্মীরে ভারতীয় বাহিনীর সাথে নিয়মিত গোলা বিনিময় হয় কিন্তু এভাবে নিরীহ মানুষ নিহত হয় না। আজকে পাকিস্তানের চেয়ে বাংলাদেশের নিরস্ত্র মানুষ যেনো ভারতের প্রধান শত্রু।
Rahnuma Ahmed highlights in a post titled “Killing Thy Neighbors” why despite all these threats people cross border between Bangladesh and India legally and illegally:
The fence divides and separates. Villages. Agricultural lands. Markets. Families. Communities. It cuts across mangrove-swamps in the southwest, forests and mountains in the northeast.
It split up Fazlur Rehman’s family too, the fence snaked into their Panidhar village homestead, his younger brother who lived right next door, is now in another country (Time, February 5, 2009). Other border residents have had their homes split in two, the kitchen in one country, the bedroom in another.
Netizens are also frustrated with feeble government response. Helal M Rahman at Blog Platform Amar Bornomala complains:
এতসব হত্যাকান্ডের পরেও আমাদের রাষ্টযন্ত্রের সবোর্চ্চ পর্যায়ের কোন মাথাব্যথা বা হত্যাকান্ড বন্ধের কোন পদক্ষেপ নিতে দেখা যাচ্ছেনা।
Blogger Arif Jebtik writes [bn]:
দিন আগের মতোই চলতে থাকবে। কিছুই বদলাবে না। ভারতের ঋণে আমার রাষ্ট্রে একটা বড় রাস্তা হবে। সেই রাস্তা দিয়ে আসবে যাবে বন্ধুরাষ্ট্রের গাড়িগুলো। আমরা অতিথিপরায়ণ সভ্য জাতি, কোনো দিন তাদের দিকে গুলি ছুড়তে যাব না। চিকন চালে ধোঁয়াওঠা ভাত আর ইলিশ মাছের ঝোল দিয়ে আমরা অতিথি আপ্যায়ন করব।
তৃপ্তির ঢেকুর তুলতে তুলতে বউয়ের জন্য জামদানি শাড়ি ব্যাগে পুরে বিএসএফপ্রধান আমাদের শান্তি আর বন্ধুত্বের বাণী শোনাবেন।
আমরা মোবাইলের এসএমএসে জানব ও বন্ধুদের জানাব, তিন কোটি টাকায় নিলামে বিক্রি হয়েছেন ক্যাপ্টেন সাকিব হাসান। হিন্দি চ্যানেলের সিরিয়াল দেখে আমাদের গিন্নীরা হাঁপুস নয়নে কাঁদতে থাকবেন।
কিন্তু সীমান্তের পাখির মতো মরে যাওয়া আমার বোন ফেলানির জন্য আমরা কেউ কখনো কাঁদব না।
আমরা শুধু তোতাপাখির মতো স্লোগান দিয়ে যাব, ভারত-বাংলাদেশ মৈত্রী_জয় হো!
The BSF chief will continue to preach about peace and friendship after bagging Jamdani Sari as gifts for his wife.
Via SMS we will merrily spread the information that the Bangladesh cricket captain Shakib Al Hasan has been sold in auction of the Indian Premier League for 30 million Taka ($425000). Our housewives will continue to watch Indian TV serials and shed their tears during tragic scenes.
But we will never shed tears for our sister who was butchered in the border inhumanely.
We will just utter the magic words like parrots, long live India-Bangladesh friendship.
5 comments
How come this issue has not earned proper coverage in the international media? I understand perfectly that nobody wishes escalation of the conflict which would certainly happen once revealed publicly, but there is no use in pretending nothing is happening. Hopefully, the press will pick up on the story and subsequent international pressure could do its bit. Or not – as it often goes…